বাংলা - Bangla | নবম শ্রেণি (মাধ্যমিক ২০২৪) এর CQ সমাধান
All Written Question - (55)
বাংলা - Bangla নিয়োগ পরীক্ষার আপডেট প্রশ্ন-ব্যাংক। এই সেকশনে বাংলা - Bangla নিয়োগ পরীক্ষার প্রায় প্রতিটি প্রশ্ন স্যাট টিম এবং ইউজাররা একাধিকবার রিভিউ করেছে ফলে প্রশ্নোত্তর সমূহ প্রায় নির্ভুল। এছাড়া প্রায় প্রতিটি প্রশ্নেই উত্তরের স্বপক্ষে একাধিক ব্যাখ্যা যুক্ত আছে । আপডেট চলমান…
স্যাট একাডেমির সব কন্টেন্ট উন্মুক্ত হওয়ায়, আপনিও ভুল সংশোধন এবং স্ব-স্ব প্রশ্নের স্বপক্ষে ব্যাখ্যা সংযোজন এবং সম্পাদনাও করতে পারবেন।
এই প্রশ্ন-ব্যাংক আপনাকে শুধুমাত্র বাংলা - Bangla নিয়োগ প্রশ্নের ধরণ সম্পর্কেই ধারণা দিবে না, বরং এই প্রশ্নব্যাংকের মাধ্যমে গুরুত্বপূর্ণ টপিক্স সম্পর্কেও সম্যক জ্ঞান অর্জন করতে পারবেন।
চলুন এক নজরে বাংলা - Bangla প্রশ্ন-ব্যাংক এর কোর ফিচার সমূহ দেখে নিই -
- প্রায় প্রটিটি প্রশ্নই নির্ভুল এবং উত্তরের স্বপক্ষে প্রাসঙ্গিক ব্যাখ্যা দেওয়া আছে।
- প্রায় প্রতিটি প্রশ্নে অধ্যায় ভিত্তিক ট্যাগ যুক্ত করা হয়েছে। এছাড়া আপনিও ট্যাগ যুক্ত করতে পারবেন।
- প্রতিটি প্রশ্নে একাধিক ব্যাখ্যা যুক্ত আছে। আপনিও ব্যাখ্যা সংযোজন এবং সম্পাদনা করতে পারবেন।
- প্রতিটি প্রশ্ন ব্যাংকে লাইভ টেস্ট দিয়ে নিজের অবস্থান যাচাই করতে পারবেন ।
- প্রশ্ন-ব্যাংকের প্রশ্ন সমূহ টেস্ট মুডেও পড়তে পারবেন।
- প্রশ্ন-ব্যাংক ইমেজ অথবা পিডিএফ আকারে ডাউনলোড করতে পারবেন।
- গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন বুকমার্ক করতে পারবেন (বুকমার্ক প্রশ্নসমূহ প্রিন্ট বা ডাউনলোড করতে পারবেন)।
- প্রতিটি প্রশ্নে প্রসঙ্গিক ইউটিউব ভিডিও টিউটোরিয়াল আছে। না থাকলে, আপনিও একাধিক ইউটিউব ভিডিও যুক্ত করতে পারবেন।
- প্রশ্নোত্তরে ভুল থাকলে এডিট বাটনে ক্লিক করে ভুল সংশোধনে অবদান রাখতে পারবেন।
- ভুল থাকলে কর্তৃপক্ষকে রিপোর্টও করতে পারবেন।
- প্রতিটি প্রশ্নের উত্তরের স্বপক্ষে ব্যাখ্যা সংযোজন এবং সম্পাদনা করতে পারবেন।
- বাংলা - Bangla সহ স্যাট একাডেমির বিভিন্ন সেকশনে নিয়মিত অবদান রেখে শিক্ষাভিত্তিক দেশের সর্ববৃহৎ ওপেন প্লাটফর্মকে আরও শক্তিশালী এবং সমৃদ্ধ করার পাশাপাশি নিজ প্রোফাইলকে টপ কন্ট্রিবিউটরদের তালিকাভুক্ত করতে পারবেন ।
সর্বোপরি, ভর্তি পরীক্ষা প্রস্তুতির স্যাট একাডেমির এডমিশন অ্যাসিস্ট্যান্ট হতে পারে আপনার বেস্ট ফ্রেন্ড।
-
-
(১২)
বিপরীত শব্দ ব্যবহার করে নিচের হ্যাঁ-বাচক বাক্যকে না-বাচক বাক্য এবং না-বাচক বাক্যকে হ্যাঁ-বাচক বাক্যে রুপান্তর করো।
-
(ক) সে অপরাধী নয়।
-
-
-
-
-
-
-
(১৬)
নিচের কবিতাংশটি পড়ে সংশ্লিষ্ট প্রশ্নের উত্তর দাও।
ধন ধান্য পুষ্প ভরা, আমাদের এই বসুন্ধরা,
তাহার মাঝে আছে দেশ এক সকল দেশের সেরা,
ও সে স্বপ্ন দিয়ে তৈরি সে দেশ স্মৃতি দিয়ে ঘেরা।
এমন দেশটি কোথাও খুঁজে পাবে নাকো তুমি,
সকল দেশের রানী সেযে আমার জন্মভূমি,
-
(১৭)
নিচের গদ্যাংশটি পড়ে সংশ্লিষ্ট প্রশ্নের উত্তর দাও।
চিন্তার চর্চা মানুষের জীবন দর্শনের প্রধান উপাদান। কিন্তু বর্তমান বিশ্বব্যবস্থায় আমাদের মানবসমাজ চিন্তার রাজ্য থেকে নির্বাসন নিয়ে কেবল যন্ত্রনির্ভরই হচ্ছে, তা নয়, অধিকন্তু আমরা নিজেরাই আজ এক একটি যন্ত্রে পরিণত হয়েছি। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির নতুন আবিস্কারকে জীবনের প্রয়োজনে ব্যবহার করে জীবনকে উন্নত করার বদলে যন্ত্রের কাছেই আমরা সমর্পণ করেছি জীবনকে, যার ফলে যন্ত্রের উৎকর্ষের সঙ্গে তাল রেখে মানুষের মানবীয় গুণাবলি উৎকর্ষমণ্ডিত হচ্ছে না। মানুষের মানবিকতার বিজয়পতাকা উড্ডীন রাখতে হলে অবশ্যই জীবনের যথার্থ উদ্দেশ্য সম্পর্কে চিন্তা করতে হবে। বিবেচনাহীন ভোগ প্রবণতা মানুষকে পশুর চেয়ে নিকৃষ্ট করে তুলে, যা অবশ্যই আমাদের কাঙ্ক্ষিত নয়। তাই নতুন যে কোনো কিছুকে স্বাগত জানানোর আগে জীবনে তার প্রয়োজন কতটুকু বা জীবনের জন্য ক্ষতিকর কিনা এই প্রশ্নগুলোর উত্তর গভীরভাবে খুঁজতে হবে।
-
(১৮)
নিচের কবিতাংশটি পড়ে সংশ্লিষ্ট প্রশ্নের উত্তর দাও।
আবার আসিব ফিরে ধানসিঁড়িটির তীরে এই বাংলায়
হয়তো মানুষ নয়- হয়তো বা শঙ্খচিল শালিকের বেশে;
হয়তো ভোরের কাক হয়ে এই কার্তিকের নবান্নের দেশে
কুয়াশার বুকে ভেসে একদিন আসিব এ কাঁঠাল-ছায়ায়;
হয়তো বা হাঁস হবো- কিশোরীর ঘুঙুর রহিবে লাল পায়,
সারাদিন কেটে যাবে কলমির গন্ধভরা জলে ভেসে ভেসে;
আবার আসিব আমি বাংলার নদী মাঠ খেত ভালোবেসে
জলাঙ্গীর ঢেউয়ে ভেজা বাংলার এ সবুজ করুণ ডাঙায়;
-
-
(১৯)
নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ে সংশ্লিষ্ট প্রশ্নের উত্তর দাও।
স্বামীর মৃতদেহের সাথে বিধবা স্ত্রীকে জীবন্ত দাহ করার রীতি 'সতীদাহ' নামে পরিচিত। প্রচীনকাল থেকেই ভারতবর্ষের হিন্দুসমাজে এ রীতি চলে আসছিল। যে নারী তার যথাসর্বস্ব দিয়ে স্বামী-সন্তান ও সংসারের জন্য কাজ করে গেল সেই নারীকেই মৃত স্বামীর সাথে জীবন্ত পুড়িয়ে মারা হতো। অথচ কোনো স্ত্রী মারা গেলে তার সাথে স্বামীকে দাহ করা হতো না। ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর ও রাজা রামমোহন রায়ের কাছে বিষয়টি খুবই আপত্তিকর ও বেদনাদায়ক মনে হলো। তারা সতীদাহ প্রথা বন্ধের জন্য ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির সরকারের সাথে দেন-দরবার শুরু করলেন। বিষয়টি আদালত পর্যন্ত গড়ালো। তৎকালীন সমাজপতি ও ব্রাহ্মণসমাজ শক্ত প্রতিপক্ষ। কিন্তু শেষপর্যন্ত বিদ্যাসাগর ও রামমোহন রায়েরই জয় হলো। লর্ড উইলিয়াম বেন্টিঙ্ক ১৮২৯ সালে সতীদাহ প্রথা বাতিল ঘোষণা করলেন।
-
(২০)
নিচের ছবিটি কৌশিক সরকারের আঁকা। ছবিটি ভালোভাবে পর্যবেক্ষণ করো এবং সংশ্লিষ্ট প্রশ্নের উত্তর দাও।